এই পোস্টে আল্লাহতায়ালা কোরআনে কারিমে ইরশাদ করেন যে যারা ঈমান আনে ও পরে কুফরি করে এবং আবার ঈমান আনে, আবার কুফরি করে তাদের তওবা কবুল হবে না। তওবার দরজা কখন বন্ধ হবে এবং কুফরি অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে আল্লাহ কিছুতেই ক্ষমা করবেন না।
ইসলামে ভালবাসা একটি পবিত্র জিনিস এবং আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এর পক্ষ হতে পেয়েছি। ভালবাসা ও সৌহার্দ্য স্থাপিত না হলে পরিপূর্ণ ঈমানদার হওয়া যায় না। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) মুমিনদের পরস্পরের মধ্যে ভালবাসা ও সৌহার্দ্য বৃদ্ধির জন্য একটি চমৎকার পন্থা বাতলে দিয়েছেন। বিশ্ব ভালবাসা দিবসের নামে এসব ঈমান বিধ্বংসী কর্মকাণ্ড হতে আল্লাহ তা‘আলা আমাদেরকে হেফাযত করুন।
আল্লাহতায়ালা তওবাকারীকে পাপমুক্ত করে না, বরং তার পাপকে পুণ্যে রূপান্তরিত করেন। তবে তারা নয়, যারা তওবা করে, ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে। তওবা করে আল্লাহতায়ালা তাদের পাপকে পুণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দেবেন।
তওবা হলো অতীতের গোনাহের অনুশোচনা এবং ইসলামে এটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। কোরআনে এটি প্রশংসিত এবং হাদিসেও এর বর্ণনা রয়েছে। তওবাকারীকে আল্লাহতায়ালা ভালোবাসেন এবং তাদের জন্য অধিক ক্ষমা প্রদান করেন।
Статья о десяти болезнях ума, включая ложь, клевету, жадность и другие. В статье приводятся цитаты из Корана и хадисов, которые призывают к избавлению от этих болезней. Статья написана на бенгальском языке.
মানুষের মধ্যে ফেরেশতাদের স্বভাবও আছে, পশুর স্বভাবও আছে। মানুষ যদি পশুর স্বভাবগুলো দূর করতে পারে, এগুলোর ইসলাহ করতে পারে তাহলে সে ফেরেশতাদের থেকেও আগে বেড়ে যায়। মূল দশটা রোগ হল লোভ, দীর্ঘ আশা এবং গোস্বা বা রাগ।
আল্লাহ তাআলা মানুষ সৃষ্টি করার ইচ্ছা করেন এবং ফেরেশতাদেরকে বলেন যে তার প্রতিনিধি সৃষ্টি করতে চাই। তাসবীহ আল্লাহর বড় প্রিয় এবং এটি পড়তে খুব সহজ। এছাড়াও একটি হাদীসে বলা হয় যে সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহী পড়লে সব গুনাহ মাফ হয়।
এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে রিয়া বা লোক দেখানোর মনোভাব কী এবং এর থেকে মুক্তির উপায় কী। এছাড়াও পোস্টে ইবাদত ও আনুগত্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
আল কোরআনের স্বান্তনা মূলক বানী সম্পর্কে এই পোস্টে জানতে পারবেন। আল কোরআনে বর্ণিত হয়েছে কিভাবে আল্লাহর সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন করতে হয় এবং আল্লাহর কাছে কিভাবে স্বান্তনা লাভ করতে হয়। আল কোরআনে বর্ণিত হয়েছে কিভাবে আল্লাহর কাছে স্বীকৃতি পাওয়া যায় এবং আল্লাহর কাছে কাতর প্রার্থনা করা যায়।
হযরত আছিয়া হলেন মুসলিম নারীদের জন্য চির বরণীয় ও অনুসরণীয় এক ব্যক্তিত্ব। ফেরাউন-পত্নীর দৃষ্টান্ত বর্ণনা করে তিনি আল্লাহ পাকের কাছে কাতর দুয়া করেছিলেন। ফেরাউনের অত্যন্ত অহংকার ও গর্ব করে বেড়াত সে।